“পবিত্র আশুরা উপলক্ষ্যে সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (রাঃ) সহ কারবালা প্রান্তরে শাহাদত বরণকারী সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ই-প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও উদ্দ্যোক্তা সৈয়দ ফজলুল কবীর।তিনি বলেন,পবিত্র আশুরা সমগ্র মুসলিম উন্মার জন্য এক তাৎপর্যময় ও শোকের দিন। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হিজরি ৬১ সনের ১০ মহরম হযরত ইমাম হোসেন (রাঃ), তাঁর পরিবারের সম্মানিত সদস্য ও ঘনিষ্ঠ সহচরবৃন্দ বিশ্বাসঘাতক ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে কারবালার প্রান্তরে শহিদ হন। ইসলামের সুমহান আদর্শকে সমুন্নত রাখার জন্য তাঁদের এই আত্মত্যাগ ইতিহাসে সমুজ্জ্বল হয়ে আছে। কারবালার শোকাবহ ঘটনার স্মৃতিতে পবিত্র আশুরার শাশ্বত বাণী আমাদেরকে অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে উদ্বুদ্ধ করে, প্রেরণা যোগায় সত্য ও সুন্দরের পথে চলার। পবিত্র আশুরার মহান শিক্ষা সকলের জীবনে প্রতিফলিত হোক – এ প্রত্যাশা ব্যাক্ত করেন তিনি।সৈয়দ ফজলুল কবীর আরো বলেন, আমরা যেন ঘরে পরিবার-পরিজন নিয়ে পবিত্র আশুরার আনন্দ উপভোগ করি এবং আল্লাহতায়ালার দরবারে বিশেষ দোয়া করি যেন “ই-প্রেস ক্লাব “কে সাংবাদিকদের কল্যাণে কবুল করেন।সমগ্র সাংবাদিক সমাজের প্রতি তিনি পবিত্র আশুরার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে সাংবাদিকতায় সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনকল্যাণমুখী কাজে অংশ নিয়ে বৈষম্যহীন, সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সংগঠন ই-প্রেস ক্লাবকে গড়ে তুলার আহবান জানান।তিনি বলেন, মহান আল্লাহ বিপদে মানুষের ধৈর্য পরীক্ষা করেন। এসময় সকলকে অসীম ধৈর্য নিয়ে সহনশীল ও সহানুভূতিশীল মনে একে অপরকে সাহায্য করে যেতে হবে।ইসলাম শান্তি ও সম্প্রীতির ধর্ম। কোনো ধর্মই হানাহানি, হিংসা, দ্বেষ বা বিভেদ সমর্থন করে না। পবিত্র আশুরার এই দিনে আমি সাংবাদিকদের মধ্যে সাম্য, ন্যায়ভিত্তিক ও শান্তিপূর্ণ সাংবাদিক সংগঠন প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সাংবাদিক দের মধ্যে ঐক্য, সংহতি ও অব্যাহত অগ্রগতি কামনা করি। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
I have read your article carefully and I agree with you very much. This has provided a great help for my thesis writing, and I will seriously improve it. However, I don’t know much about a certain place. Can you help me?