সাংবাদিকনেতা :-শেখ তিতুমীর আকাশ:- বর্তমানে মোবাইল সাংবাদিকতায় (MoJo) কী? এবং সেটা সাংবাদিকরা কি ভাবে ব্যবহার করে আমরা জানব এবং বর্তমানে ডিজিটাল অনলাইন সাংবাদিকতা বলতে আমরা কি কি বুঝি.? আর বর্তমানে সংবাদ প্রতিবেদনের জন্য মোবাইল প্রযুক্তি কী ভবে ব্যবহার করি। চলুন আমরা বিষয় গুলো পাট টু পাট ভাল করে জানব।
প্রথমে মোবাইল সাংবাদিকতা (MoJo) আধুনিক সাংবাদিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে দ্রুতগতিতে ঘটমান ঘটনা গুলির কভারেজে। এটি সাংবাদিকদের মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে সংবাদ সংগ্রহ, সম্পাদনা, এবং প্রকাশ করার সুযোগ প্রদান করে। এখানে মোবাইল সাংবাদিকতার বর্তমান প্রবণতা এবং সাংবাদিকরা কীভাবে মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করছে তা নিয়ে আলোচনা করে হুবাহুব তুলে ধরা হলো:
@যেমন বর্তমান প্রবণতা:
১/ লাইভ স্ট্রিমিং এবং লাইভ রিপোর্টিং—
Facebook Live, YouTube Live এবং Instagram Live এই প্ল্যাটফর্মগুলি সাংবাদিকদের তাৎক্ষণিক ভাবে ঘটনাস্থল থেকে লাইভ সম্প্রচার করার সুযোগ দেয়, যা দর্শকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে সাহায্য করে। Periscope এবং Twitch এ গুলিও লাইভ স্ট্রিমিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, যা রিয়েল-টাইম নিউজ কভারেজের জন্য অত্যন্ত কার্যকর।
২/মোবাইল এডিটিং অ্যাপস—
LumaFusion এবং Kinemaster এই মোবাইল এডিটিং অ্যাপগুলি ব্যবহার করে সাংবাদিকরা মোবাইলেই ভিডিও সম্পাদনা এবং প্রকাশ করতে পারে। Adobe Premiere Rush এটি একটি জনপ্রিয় মোবাইল ভিডিও এডিটিং টুল যা দ্রুত এবং পেশাদার মানের ভিডিও তৈরিতে সাহায্য করে।
৩/ উচ্চ মানের মোবাইল ক্যামেরা—
iPhone এবং Samsung Galaxy সিরিজ এই মোবাইল ফোনগুলি উচ্চ মানের ভিডিও এবং ছবি ধারণ করতে সক্ষম, যা মোবাইল সাংবাদিকতার মান উন্নত করছে। Gimbal এবং স্ট্যাবিলাইজার যা ভিডিও ধারণের সময় স্ট্যাবিলিটি নিশ্চিত করতে এগুলির ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
৪/ মোবাইল রিপোর্টিং টুলস:—
Mivoice এবং Field Reporting অ্যাপস: সাংবাদিকরা এই ধরনের অ্যাপগুলি ব্যবহার করে দ্রুত নোট নেওয়া, অডিও রেকর্ডিং, এবং রিপোর্ট সংগ্রহ করতে পারে। Google Drive এবং Dropbox কন্টেন্ট শেয়ারিং এবং সংরক্ষণের জন্য ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে।
@ দিন যাচ্ছা ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তির ছোঁয়ায় সাংবাদিকদের মোবাইল প্রযুক্তির ব্যবহার:
১/ তথ্য সংগ্রহ ও যাচাইকরণ:—
CrowdTangle এবং Hootsuite: এই সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং টুলগুলি ব্যবহার করে সাংবাদিকরা ট্রেন্ডিং স্টোরি এবং সোর্স যাচাই করতে পারে।
Google Maps এবং GPS স্থানীয় সংবাদ সংগ্রহ এবং ভেরিফিকেশনের জন্য মোবাইল জিপিএস প্রযুক্তির ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ।
২/ সোশ্যাল মিডিয়া ওয়াচডগ:
সাংবাদিকরা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ট্রেন্ডিং খবর এবং জনমত পর্যবেক্ষণ করতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। Twitter এবং Facebook: দ্রুত আপডেট এবং লাইভ সংবাদ কভারেজের জন্য এই প্ল্যাটফর্মগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩/ ভয়েস রেকর্ডিং ও ট্রান্সক্রিপশন:
Otter.ai এবং Rev এই অ্যাপগুলি ব্যবহার করে সাংবাদিকরা সাক্ষাৎকার এবং বক্তব্য দ্রুত রেকর্ড এবং ট্রান্সক্রাইব করতে পারে।
৪/ উন্নত গ্রাফিক্স ও ভিডিও প্রেজেন্টেশন:
Canva এবং Mojo অ্যাপ: দ্রুত এবং সহজে গ্রাফিক্স ও ভিডিও টেমপ্লেট তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়।
@এ ব্যাপারে নৈতিক ও নিরাপত্তা বিবেচনা:
১/ গোপনীয়তা ও সম্মান: সাংবাদিকদের গোপনীয়তা রক্ষা এবং সম্মানের প্রতি মনোযোগী অবশ্যই থাকতে হবে, বিশেষ করে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের সময়।
২/ কন্টেন্ট যাচাই: ভুয়া সংবাদ এবং মিথ্যা তথ্য থেকে দূরে থাকার জন্য সঠিক তথ্য যাচাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার জন্য একজন আর্দশ্যবান সাংবাদিকের যে যে গুণ গুলো প্রয়োজন এ ব্যপারে সম্পূর্ণ ভুমিকা রাখতে হবে।
৩/ নিরাপত্তা: ঘটনাস্থলে সংবাদ সংগ্রহের সময় নিজের এবং আশে পাশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। একজন সাংবাদিক অতি সর্তকতার সাথে কাজ করবে।
মনে রাখতে হবে মোবাইল সাংবাদিকতা সাংবাদিকদের কাজকে দ্রুত, সহজ এবং কার্যকর করেছে, যা সংবাদ কভারেজের প্রক্রিয়ায় একটি বিপ্লব এনেছে। তবে এব্যাপারে একজন সাংবাদিক কে সব সময় সব কিছুর সাথে সংশ্লিষ্ট নৈতিকতা এবং নিরাপত্তা বিবেচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডিজিটাল সাংবাদিকতা অর্থাৎ ডিজিটাল জার্নালিজম। বাংলা কথাটার তুলনায় ইংরেজিটা অনেক বেশি কানে শোনা। যাই হোক, ডিজিটাল শব্দটি শুনেই বোঝা যায়, বিষয়টার সঙ্গে কম্পিউটার আর ইন্টারনেটের যোগ রয়েছে।
@যেমন আসুন তার আগে সংক্ষেপে সাংবাদিকতা সম্পর্কে আলোচনা করে নিই—
যেমন -
১/ যাঁরা খবর সংগ্রহ করেন তাঁদের প্রতিবেদক অর্থাৎ রিপোর্টার বলা হয়।
২/ যাঁরা কোনও বিশেষ স্থানে অফিস কর্তৃক নিযুক্ত থাকেন বা যাঁদের কোনও বিশেষ ইভেন্টে সাময়িক ভাবে পাঠানো হয় খবর পাঠানোর জন্য, তাঁকে বিশেষ সংবাদদাতা বা স্পেশাল কোরেসপন্ডেন্ট বলা হয় ।
৩/ আর যাঁরা অফিসে বসে সমস্ত কপি পরিমার্জিত করেন ও সংবাদসংস্থা থেকে পাঠানো কপি লেখেন, তাঁকে ডেস্ক পার্সন বলা হয়।
৪/ আর যাঁরা সংবাদপত্রের ক্ষেত্রে এই ডেস্ক পার্সন সাব-এডিটর বা অবর-সম্পাদক বলে পরিচিত।
৫/ আর যাঁরা ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া বা বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমে এই পদের নাম কপি এডিটর বলা হয়।
৬/ আর যাঁরা রেডিও বা বেতার মাধ্যম ছাড়া বাকি সব জায়গাতেই ছবির একটা আলাদা চাহিদা ও গুরুত্ব রয়েছে।
৭/ আর যাঁরা প্রিন্ট মিডিয়া অর্থাৎ সংবাদপত্রে ছবির যোগান দেন ফটোগ্রাফার আর টিভি ও ইন্টারনেট বেসড ভিজুয়াল মিডিয়ায় ভিডিও এবং ছবির যোগান দেন ক্যামেরা ম্যান।
৮/ আর যাঁরা আলাদা আলাদা পরিচিতি থাকলেও, সবাইকে একত্রে বলা হয় ওয়ার্কিং জার্নালিস্ট, অর্থাৎ কর্মরত সাংবাদিক।
৯/ মনে রাখার চেষ্ঠা করবেন সবাই যে এই জন্য সংবাদ মাধ্যম এবং সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যে আইন রয়েছে, তাকে ওয়ার্কিং জার্নালিস্ট অ্য়াক্ট বলা হয়। সোজা ভাষায় সংবাদ পরিবেশনার সঙ্গে যিনি সক্রিয়ভাবে জড়িত, তাঁর পরিচিতি একজন কর্মরত সাংবাদিক হিসেবে, তবে এই পরিবারের সদস্য তিনিও, যিনি রেডিওতে এবং টিভিতে খবর পড়ছেন।
ডিজিটাল সাংবাদিকতা অপর নামই হচ্ছে অনলাইন সাংবাদিকতা আসুন জেনে নেই —
তার আগে আসুন একটু ব্যাখ্যা দেই—
সাংবাদিকতার জগতের প্রথম মাধ্যম হলো সংবাদপত্র, তারপর আসে রেডিও। আর এদেরকে হটিয়ে জায়গা করে নেয় টিভি সাংবাদিকতা। ক্রমশ অগ্রগতির পথ ধরে আজ সাংবাদিকতা ডিজিটাল হয়ে পড়েছে। সংবাদপত্রের যুগে মানুষ আরও কিছু চাইছিল, সেই চাহিদাটা পূরণ করেছে রেডিও এবং টিভি। বর্তমানে মানুষের হাতে সময় নেই, তবে হাতে আছে ডিভাইস। ল্য়াপটপ থেকে ট্যাব আর ফ্যাবলেট। ইন্টারনেট জলের দরে সহজলভ্য হয়ে ওঠায়, এখন আর খিদে পেটে রেখে নেট ব্যালেন্স বাঁচাতে হয় না। হাতে থাকা ডিভাইসে ইন্টারনেটের কল্যাণে য়খন সারা দুনিয়া করায়ত্ত, তখন সংবাদ কি করে নাগালের বাইরে থাকে। ডিজিটাল সাংবাদিকতা হলো অনলাইন সাংবাদিকতা। মানে ওয়েব পোর্টাল, অর্থাৎ নিউজ বেসড বা খবর সরবরাহকারী ওয়েবসাইটে সাংবাদিকতা করা। রেডিও বাদে প্রিন্ট মিডিয়া, টেলিভিশন চ্যানেলের মতো এখানে ও সাংবাদিকতার স্ট্রাকচার কম-বেশি একইরকম। বরং, অনেকটাই টেলিভিশন ঘেঁষা। প্রিন্ট মিডিয়ার কথা বললেও, এতক্ষণ সাময়িকি অর্থাৎ ম্যাগাজিনের কথা বলিনি। তার কারণ হলো -ম্যাগাজিন রোজ বেরোয় না, মানে দৈনিক নয়। আর এখানেও কাজের চাপেরও হেরফের রয়েছে। তবে, ট্যাবলয়েড পুরোপুরি প্রিন্ট মিডিয়া ঘেঁষা।
চলুন মূল কথায় ফিরে আসি ডিজিটাল অনলাইন সাংবাদিকতার কথায়—
ওয়েব পোর্টাল বা অনলাইন নিউজের চাহিদা বছর পাঁচ-ছয়েক হলো খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারণ, মানুষের হাতে আজ সময় নেই। আর সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে মানুষ গন্তব্যস্থলে যাতায়াতের সময় হাতে থাকা ডিভাইসে খবর দেখে আপডেটেড থাকতে ভালোবাসেন। আগামী দিনে এই ধরণের মিডিয়াই রাজত্ব করবে। আবার ডিজিটাল মিডিয়া সম্পর্কে অনেকে আবার নেতিবাচক ধারণা পোষণ করেন।
তার কারণও আছে, কারণ, এখানে যে খবরটি পরিবেশিত হয়, তার ওপর কোনও রকম নিয়ন্ত্রণ থাকে না। যেটা আর কি স্বচ্ছ সাংবাদিকতার নীতিবিরুদ্ধ। যে কোনও সময় যে কোনও খবর ভাইরাল হয়ে পড়ে —
খবরের সত্যতা থাকুক বা না থাকুক। ভবিষ্যৎ যেহেতু ডিজিটাল সাংবাদিকতা, তাই সাংবাদিকতা পেশায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক কোনও ব্যক্তি ডিজিটাল সাংবাদিক হওয়ার স্বপ্ন দেখতেই পারেন এবং দেখতে হবেও।
ডিজিটাল সাংবাদিকতায় প্রবেশ করার জন্য কোনও আলাদা কিছু শিক্ষার দরকার পড়ে না। বর্তমান দুনিয়ায় কম্পিউটারে ব্যবহারে সবাই কম-বেশি দক্ষ। ইন্টারনেট ব্যবহার জলভাত। জার্নালিজমে ডিগ্রি যেমন দরকার, তেমনই এই পেশায় সফল হওয়ার জন্য খবরের নাক থাকা আবশ্যিক। সঙ্গে প্রয়োজন শেখার ইচ্ছা এবং এই পেশার প্রতি গভীর আগ্রহ ও শ্রদ্ধা, আর যেটা মাথায় রাখতে হয়, সেটা হলো যে কোনও খবর অনলাইনে ছাড়ার আগে নিজে সেই খবরের সত্যতা সম্বন্ধে দ্বিতীয়বার নিশ্চিত হয়ে নেওয়া। কারণ, ভুল লিখুন বা ঠিক, আপনার দেওয়া খবর কিন্তু পড়ার জন্য হাজারো নয়, লাখো লাখো পাঠক বসে রয়েছেন সে কথা ও বিষয় একজন সাংবাদিকের সর্তক থেকে পরিচ্ছন সংবাদ টাই প্রকাশ করার জন্য যত টুকু ব্যবস্থা নেয়া দরকার সাংবাদিক তাই নিতে হবে এবং জরুরি।
" কাজেই আমাদের মনে রাখতে হবে "
"একজন সাংবাদিকের ধর্ম হলো খবরের সত্যতা, তা সে যতই তিক্ত হোক না কেন " " যত কঠিন হোক না কেনো সেটা একজন দায়িত্বশীল সাংবাদিক হলে" "আপনার অবশ্যই এই বিষয় টা মাথায় রাখতে হবে"
আরো একটা বিষয় জরুরি হলো আপনাকে অত্যন্ত মনোযোগ দেওয়া জরুরি—
যিনি যে ভাষায় সাংবাদিকতা করবেন, তাঁকে সেই ভাষাটি ভালো ভাবে জানতে হবে। মানুষ মাত্রই ভুল হয়। কিন্তু, যাঁর হাতে গুরুদায়িত্ব, তাঁকে সংশ্লিষ্ট ভাষার বানান, ব্যাকরণ ও সঠিক শব্দ প্রয়োগ করতে জানতেই হবে। অনেক সময় আপনি এই যুগে গুগুলের সহযোগীতা নিতে পারেন বানানের ক্ষেত্রে।
সর্বপরি কথা এবং সর্তকতা : যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আজ তথ্য প্রযুক্তির যুগে ,অনলাইনে অনেক সুভিধা থাকাতে কিন্তু অনেকেই সাংবাদিকতার বিষয় তেমন কিছু না জানা থাকলেও সে ডিজিটাল অনলাইন প্রযুক্তি খাঁটিয়ে পুরো পু্রি একটি সংবাদের বিষয় অন-অভিজ্ঞ গনেরাই বেশির ভাগ এই সহজ সহযোগীতার ফলে অল্প সময়ে কোন পরিশ্রম ছাড়াই কপি নিউজ করে,এতে কখনো খেয়াল করে না আসলে সংবাদ টা কত টুকু সত্য না মিথ্যা, ফলে যেমন সহজ সুভিদা বেড়েছে তেমন ঝুকিও বেড়েছে। দিন দিন সাংবাদিকতার মান হারাচ্ছে মূলোত মাঠে ঘাটে যারা কাজ করেন।এ বিষয় আমি মনে করি ,পত্রিকার বা মিডিয়া প্রতিষ্ঠানের প্রধান যারা রয়েছেন এগুলো খেয়াল করতে হবে, অন্য দিকে জেলা থানা প্রেস ক্লাব গুলোর এসব বিষয়ে কয় জন সাংবাদিত কাজ করে ঐ এলাকা ভিক্তিক নজর রাখতে হবে, এবং নিজেদের প্রেস ক্লাবে সদস্য দের অনেক খেয়াল রাখতে হবে, সেই সাথে আমাদের দেশে অসংখ্য সাংবাদিক সংগঠন রয়েছে যারা সেটা জপরিচালনা করেন তাদের ও সংগঠনের সদস্যদের দিকে নজর রাখলে এই ঝুকিগত সমস্যা থেকে বেড়িয়ে আসা সম্ভব।
ধনোবান্তে —
সাংবাদিকনেতা : শেখ তিতুমীর আকাশ।